ARTICLE AD
468x60 AD AFTER 4 POSTS
ড্যাপের নির্ধারিত মাঠ, পার্ক ও জলাশয় অবৈধ দখলমুক্ত করতে ঈদের পর রাজউকের সঙ্গে যৌথ অভিযান পরিচালনা করবে বলে জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
তিনি বলেন, মৌজা ও দাগ নম্বর উল্লেখ করে আমরা জেলা প্রশাসন, ভূমি মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরকে এসব জায়গার খাজনা গ্রহণ ও জমি হস্তান্তর বন্ধ রাখতে আহ্বান জানাবো। এসব জায়গা ও জলাশয় যে কোনো সরকারি সংস্থা বা ব্যক্তিমালিকানার হলেও এগুলো সংরক্ষণ করা হবে। দ্রুত সময়ের মধ্যে এসব জায়গায় সাইনবোর্ড লাগানো হবে যেন কোনো ভবন বা স্থাপনা নির্মাণ করা না হয়।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) গুলশানের নগরভবনে ডিএনসিসি প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম।
ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের আওতাধীন এলাকায় রাজউক প্রণীত ‘বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা ২০২২-২০৩৫’ তে প্রস্তাবিত পার্ক, খেলার মাঠ, জলকেন্দ্রিক পার্ক, ইকোপার্কসমূহের থানা, মৌজা ও দাগ নম্বর অনুযায়ী সীমানা চিহ্নিত করে সেগুলো সংরক্ষণের জন্য রাজউকসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের সঙ্গে সমন্বয় করে যৌথভাবে পদক্ষেপ নেবো। জেলা প্রশাসন, জাতীয় গৃহায়ণ কর্তৃপক্ষ, রাজউক ও অন্যান্য সরকারি সংস্থার মালিকানাধীন জমি, খাসজমি ও অন্যান্য খালি জায়গা, মাঠ, পার্ক, জলাশয়- এগুলো রক্ষণে সংশ্লিষ্ট দফতরের সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুত বাউন্ডারির ব্যবস্থা করা হবে।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মঈন উদ্দিন, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমডোর এ বি এম সামসুল আলম, রাজউকের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম, ডিএনসিসির সচিব মামুন-উল-হাসান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. নুরুজ্জামান, প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ এস এম শফিকুর রহমান এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
এমএমএ/বিএ