ARTICLE AD
468x60 AD AFTER 4 POSTS
পিএসজি ৪-২ ম্যানসিটি
ম্যাচের ৫৩ মিনিট পর্যন্ত ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল ম্যানচেস্টার সিটি। সেখান থেকে দুর্দান্ত প্রত্যাবর্তনে শেষ পর্যন্ত ৪-২ ব্যবধানে ম্যাচটা জিতে নেয় পিএসজি।
পিএসজির কাছে বাজেভাবে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স লিগে খাদের কিনারায় চলে গেছে পেপ গার্দিওলার ম্যানসিটি। টেবিলের ২৫তম স্থানে নেমে গেছে সিটিজেনরা। পরের রাউন্ডের যাওয়ার লড়াইয়ে টিকে থাকতে হলে প্রিমিয়ার লিগের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নদের থাকতে হবে সেরা ২৪ দলের মধ্যে। অর্থাৎ টুর্নামেন্টে টিকে থাকতে হলে বাকি এক ম্যাচে তাদেরকে জিততেই হবে।
ম্যানসিটির বিপক্ষে প্রত্যাবর্তনের অবিশ্বাস্য গল্প লিখে ২২তম স্থানে উঠে এসেছে পিএসজি। ৭ ম্যাচে তাদের ৩ জয় ও ৩ ড্রয়ে, পয়েন্ট ১০। অন্যদিকে সমান ম্যাচে ২ জয় ও ২ ড্রয়ে ৮ পয়েন্ট নিয়ে ২৫তম স্থানে সিটি।মিলান ১-০ জিরোনা
মিলানের হয়ে জয়সূচক গোলটি করেন রাফায়েল লিয়াও। এই পর্তুগিজ তারকা ম্যাচের ৩৭তম মিনিটে ইসমায়েল বেনাচেরর অ্যাসিস্ট থেকে গোল পান। ৭ ম্যাচ শেষে ৫ জয়ে টেবিলের ষষ্ঠ স্থানে আছে মিলান। তাদের সংগ্রহ ১৫ পয়েন্ট।
সেল্টিক ১-০ ইয়ং বয়েজ
বেনিতোর আত্মঘাতী গোলে জয় পেয়েছে সেল্টিক। ৭ ম্যাচ শেষে ৩ জয় ও ৩ ড্রয়ে ১২ পয়েন্ট নিয়ে স্কটিশ ক্লাবটির অবস্থান টেবিলের ষষ্ঠ স্থানে।
আর্সেনাল ৩-০ দিনামো জাগরেব
ঘরের মাঠ এমিরেটস স্টেডিয়ামে ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটেই আর্সেনালকে এগিয়ে নেন ডেকলান রাইস। ২০১৪ সালের নভেম্বরের পর এটাই ইউরোপ সেরার মঞ্চে আর্সেনালের দ্রুততম গোল। দ্বিতীয়ার্ধে ব্যবধান বাড়ান কাই হাভার্টজ। যোগ করা সময়ে দিনামোর কফিনে শেষ পেরাকটি ঠুকেন গানার অধিনায়ক মার্টিন ওডেগার্ড।
৩৬ দলের রবিন রাউন্ডের চ্যাম্পিয়নস লিগ টেবিলে ৭ ম্যাচে শেষে তৃতীয় স্থানে আছে আর্সেনালে।গানাররা ৫ জয় ও ১ ড্রয়ে ১৬ পয়েন্ট সংগ্রহ করেছে। তিনে উঠে আসা দলটি সরাসরি শীর্ষ আটে থাকার পথে এগিয়ে গেল আরও এক ধাপ।
ফেইনুর্ড ৩-০ বায়ার্ন মিউনিখ
ম্যাচের ফলাফলে নেই মাঠের প্রতিচ্ছবি। ফেইনুর্ডের মাঠে প্রায় ৮০ শতাংশ বলের দখল ছিল বায়ার্নের। এই সময় ৩০টি শট নেয় বায়ার্ন, তবে এর কেবল ছয়টি ছিল লক্ষ্যে। অন্যদিকে ফেইনুর্ডের আট শটের লক্ষ্যে থাকা তিনটিই যায় জালে!
স্বাগতিকদের হয়ে জোড়া গোল করে জয়ে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছেন সান্তিয়াগো হিমেনেস। শেষ দিকে জালের দেখা পেয়েছেন আয়াসে উয়েদা।
টানা তিন জয়ের পর এই হারে ১৫ নম্বরে নেমে গেছে ভিনসেন্ট কোম্পানির বায়ার্ন। সাত ম্যাচে তাদের পয়েন্ট ১২। সমান সংখ্যক ম্যাচে চার জয় ও এক ড্রয়ে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে ১১ নম্বরে উঠে এসেছে ফেইনুর্ড। জাগিয়ে রেখেছে সেরা আটে থাকে সরাসরি সেরা ষোলোতে যাওয়ার সম্ভাবনা।
রিয়াল মাদ্রিদ ৫-১ সালজবুর্গ
ঘরের মাঠ সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে দুই ব্রাজিলিয়ান ভিনিসিয়ুস জুনিয়র ও রদ্রিগোর জোড়া গোলে এই বড় জয় পায় রিয়াল। মাঝে একটা গোল করেন কিলিয়ান এমবাপে। চলতি মৌসুমে চ্যাম্পিয়নস লিগের শুরুটা ভালো না করা রিয়াল এক পর্যায়ে ২২তম স্থানে নেমে গিয়েছিল। তবে সালজবুর্গের বিপক্ষে জিতে কার্লো আনচেলত্তির দল ৭ ম্যাচ শেষে ১২ পয়েন্ট নিয়ে উঠে এসেছে ১৬তম।
শেষ ষোলোর জন্য প্লে-অফ খেলা নিশ্চিত রিয়ালের। তবে সেরা ৮ দলের মধ্যে থাকতে হলে টুর্নামেন্টের বাকি এক ম্যাচে জিততেই হবে তাদেরকে। পাশাপাশি তাকিয়ে থাকতে অন্যান্য দলের ম্যাচগুলোর দিকেও।
স্পার্তা প্রাগ ০-১ ইন্টার মিলান
ম্যাচের ১২তম মিনিটে বাস্তোনির পাস থেকে একমাত্র গোলটি করেন লাউথারো মার্টিনেজ। সিমিওন ইনজাগির দল ৭ ম্যাচ শেষে ৫ জয় এবং ১ ড্রয়ে টেবিলের চতুর্থ স্থানে অবস্থান করছে। তাদের সংগ্রহ ১৬ পইয়েনট। সরাসরি শেষ আটে খেলার পথে এক পা দিয়ে রেখেছে ইন্টার।