উইকেট শিকারে সবার ওপরে তাসকিন

1 day ago 1
ARTICLE AD
468x60 AD AFTER 4 POSTS

দল আপাতত পয়েন্ট টেবিলে শীর্ষ চারে নেই। তবে টেবিলের ৫ নম্বরে থাকা দুর্বার রাজশাহীর অধিনায়ক তাসকিন আহমেদ উইকেট শিকারে সবার ওপরে। ৯ ম্যাচে ২০ উইকেটশিকারি দেশের এক নম্বর ফাস্টবোলারের ধারেকাছেও নেই কোনো বোলার।

দ্বিতীয় সর্বাধিক ১৩ উইকেটশিকারি খুলনা টাইগার্সের বাঁহাতি পেসার আবু হায়দার রনি। তার পিছনেই আছেন রংপুর রাইডার্সের বাঁহাতি আফগান বোলার আকিফ জাভেদ। এ বাঁহাতি পেসারের উইকেট ১২টি।

এছাড়া উইকেট শিকারে শীর্ষ পাঁচে আরও আছেন রংপুর রাইডার্সের স্পিনার খুশদিল শাহ (৮ ম্যাচে ১১ উইকেট)। খুশদিলের সমান ১১ উইকেট পেয়েছেন চিটাগাং কিংসের ২ বোলার অ্যালিস ইসলাম, খালেদ আহমেদ ও সিলেট স্ট্রাইকার্সের তানজিম সাকিব।

উইকেট শিকারে ৭ নম্বর স্থানটি ফরচুন বরিশালের পাকিস্তানি পেসার ফাহিম আশরাফের (৭ ম্যাচে ১০টি)। ৯ উইকেট দখল করে যৌথভাবে ঠিক পরের স্থানে ভাগ করে নিয়েছেন ৫ বোলার (চিটাগাংয়ের আরাফাত সানি ও মোহাম্মদ ওয়াসিম, রংপুরের শেখ মেহেদী ও নাহিদ রানা ও ঢাকা ক্যাপিটালসের মোস্তাফিজুর রহমান।

এছাড়া রংপুরের সাইফউদ্দিন (৭ ম্যাচে ৮ উইকেট), সিলেটের রুয়েল মিয়া (৫ ম্যাচে ৭ উইকেট) ও ঢাকার বাঁহাতি স্পিনার তানভির ইসলাম (৭ ম্যাচে ৭ উইকেট) বল হাতে মোটামুটি সাফল্য পেয়েছেন।

দেশের প্রতিষ্ঠিত বাকি বোলারদের অবস্থা বিশেষ ভালো না। বর্তমান সময়ের অন্যতম সেরা দুই পেসার শরিফুল ইসলাম (৭ ম্যাচে ৭ উইকেট) ও হাসান মাহমুদ (৭ ম্যাচে ৫ উইকেট) সে অর্থে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারেননি।

প্রায় একই অবস্থা প্রতিষ্ঠিত স্পিনারদেরও। জাতীয় দলের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করা খুলনার অধিনায়ক স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজের অবস্থা বেশ খারাপ। ৭ ম্যাচে মিরাজের উইকেট মোটে ৫টি। সেরা বোলিং ফিগার ৬/৩। মানে, বাকি ৬ ম্যাচে মোটে ২ উইকেট পেয়েছেন এই ডানহাতি।

লেগস্পিনার রিশাদ হোসেন ম্যাচ খেলেছেন কম। ৪ ম্যাচে ফরচুন বরিশালের এই লেগস্পিনারের ঝুলিতে জমা পড়েছে ৪ উইকেট। এরমধ্যে আবার এক ম্যাচেই আছে ৩ উইকেট। একই অবস্থা টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে জাতীয় দলের প্রায় নিয়মিত সদস্য হয়ে ওঠা নাসুম আহমেদেরও। এ বাঁহাতি স্পিনার ৫ ম্যাচে পেয়েছেন মাত্র ৪ উইকেট।

এআরবি/এমএইচ/এমএস

Read Entire Article