ARTICLE AD
468x60 AD AFTER 4 POSTS
দেহঘড়ি ডেস্ক || রাইজিংবিডি.কম
প্রকাশিত: ০৯:২৯, ১৬ মার্চ ২০২৫
ছবি: প্রতীকী
ইসলামী গবেষকরা বলেন, ‘‘ ইনজেনশনে যদি এনার্জেটিক কোনো কিছু থাকে অর্থাৎ যে ইনজেকশনটা গ্রহণ করা হচ্ছে সেটা যদি শক্তিবর্ধক হয়ে থাকে তাহলে রোজা ভেঙে যাবে। দ্বিতীয়ত হচ্ছে ইনজেকশনে যদি ফুড সাপ্লিমেন্ট বা ফুড সাপ্লিমেন্ট ওরিয়েন্টেড কিছু থাকে তাহলে রোজা ভঙ্গ হবে। তৃতীয়ত হচ্ছে, যে ইনজেকশনটি গ্রহণ করা হবে তার মধ্যে যদি পুষ্টিগুণ থাকে তাহলেও রোজা ভঙ্গ হবে। চতুর্থত হচ্ছে, যদি কোনো রোজাদার রোজা থাকা অবস্থায় ইনজেকশন গ্রহণ করেন এমন কোনো জায়গায় সেখান থেকে ওষুধের অংশ যদি খাদ্যনালী পর্যন্ত পৌঁছায় তাহলেও রোজা ভঙ্গ হবে। এই চারটি শর্তের মধ্যে যদি না পরে তাহলে রোজা রেখে ইনজেকশন নিলে রোজা ভাঙবে না।’’
রোজা রেখে যে ধরনের ইনজেকশন নেওয়া যাবে
১. ইনজেকশন যদি ব্যথানাশক হয়
২. অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন
৩. ভ্যাকসিন জাতীয় ইনজেকশন
সতর্কতা: লে. কর্নেল ডা. নাসির উদ্দিন আহমদ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ বলেন, ‘‘ একই জায়গায় বারবার ইনজেকশন দিলে চামড়ার পুরুত্ব কমে বা বেড়ে যেতে পারে। এর ফলে ইনসুলিনের কার্যকারিতায় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। এবং ব্যথা বাড়তে পারে। ইনজেকশন দেওয়ার সময় টেনে ধরা চামড়া ধীরে ধীরে ছাড়তে হবে। ইনজেকশন প্রয়োগের পরে ম্যাসাজ রকরা যাবে না।’’
ঢাকা/লিপি